৯টি খাবারে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ
চারা অবস্থায় আক্রান্ত হলে চারা মারা যায়। অন্য সুস্থ গাছে বিশেষ করে গাছের গোড়ায় কপারযুক্ত ছত্রাকনাশক বা বাড়িতে তৈরি বোর্দো মিশ্রণ ৭ দিন পরপর ২ থেকে ৩ বার স্প্রে করলে সুফল পাওয়া যায়।
ছাদ বাগানে সার প্রয়োগের ব্যাপারে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। দুই (২) সপ্তাহ পরপর অল্প পরিমাণ সার স্প্রে করতে হবে। প্রথম পর্যায়ে ১ লিটার পানিতে ৫ গ্রাম ইউরিয়া, ৫ গ্রাম টিএসপি, ১-২ গ্রাম বোরণ সার ভাল করে গুলে নিতে হবে ( সেক্ষেত্রে টিএসপি সার ৩/৪ ঘণ্টা আগে ভিজিয়ে রাখা ভাল)। ২য় পর্যায়ে ১ লিটার পানিতে (১ম বারের ২ সপ্তাহ পর) ৫ গ্রাম ইউরিয়া, ৫ গ্রাম জিংক গুলিয়ে নিতে হবে। ৩য় পর্যায়ে ১ লিটার পানিতে (২য় বারের ২ সপ্তাহ পর) ৫ গ্রাম ইউরিয়া, ২-৩ গ্রাম এমওপি সার গুলিয়ে, চারা/ছোট গাছের ক্ষেত্রে ৪/৫টি গাছের গোড়ায় প্রয়োগ করা যেতে পারে, বড় গাছের ক্ষেত্রে (বড় টবে হলে) ২টি গাছের গোড়ায় প্রয়োগ করা যেতে পারে, আবার হাফ ড্রামে হলে ১টি গাছের গেড়ায় প্রয়োগ করা যেতে পারে। এভাবে অল্প অল্প সার আবর্তকভাবে প্রয়োগ করলে ছাদ বাগানে ভালো ফলন পাওয়া যাবে। সার মিশ্রিত পানি পড়ন্ত বিকেলে প্রয়োগ করা ভাল তবে গাছের গোড়ার মাটিতে ঐ পরিমাণ সার মিশ্রিত পানি প্রয়োগ করতে হবে যাতে গোড়ার মাটি পরের দিন শুকিয়ে যায় । বর্ষার সময় গাছের গোড়ায় অতিরিক্ত পানি না জমে সেভাবে সেচ দিতে হবে। ছাদ বাগানে জৈবসার ব্যবহার সব থেকে উত্তম।
ফল সংগ্রহ: ড্রাগন ফলের কাটিং বা চারা রোপণের এক থেকে দেড় বছর বয়সেই এর ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল ফোটার ৩৫-৪০ দিনের মধ্যে ফল পরিপক্ক হয়। তখন ফল সংগ্রহ করে খাওয়া যায়। প্রতি কেজি ফল বাজারে ৩০০-৪০০ টাকা ধরে বিক্রি হয়। একবার গাছ লাগালে প্রায় ২০ বছর এর ফল পাওয়া যায়।
সুমিষ্ট ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং ফাইবার জাতীয় পদার্থ। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রত্যেকটি ড্রাগন ফলে প্রায় ৮-১২ গ্রাম করে ফাইবার থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগীদের মল সাধারণত খুবই শক্ত ধরেনের থাকে। কিন্তু ড্রাগন ফলে অতিরিক্ত পানি থাকায় এটি আমাদের অভ্যন্তরীণ অংশকে হাইড্রেট রাখে । এছাড়াও ড্রাগনে থাকা ফাইবার পাকস্থলির বর্জ্য পদার্থগুলোকে অপসারণ করতে বিশেষভাবে সহায়তা করে থাকে। যেসকল মানুষ কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে ভুগছে, তাদের জন্য ড্রাগন ফল খুবই ভালো একটি সলিউশন।
কখনোই একটি ডালের দুর্বল গাছ কেনা যাবে না।
পোকা মাকড় : ড্রাগন ফলের জন্য ক্ষতিকর পোকামাকড় খুব একটা চোখে না পড়লেও মাঝে মধ্যে এফিড ও মিলি বাগের আক্রমণ দেখা যায়। এরা গাছের কচি শাখা ও পাতার রস চুষে খায়, ফলে রঙ ফ্যাকাশে হয়ে যায় ও গাছ দুর্বল হয়ে পড়ে। এ পোকা দেখা দিলে সুমিথিয়ন বা ডেসিস বা ম্যালাথিয়ন প্রতি ১০ লিটার পানিতে ২৫ মি.লি. ভালোভাবে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।
বারান্দা বাগানে আধুনিক ইরিগেশন সিস্টেম সেটাপ । Contemporary irrigation system put in place in balcony yard
কিছু বিষয় আছে যার কারনে মানি প্লান্ট গাছের বৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেমনঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যালোক না পাওয়া, কম বা বেশি জল দেওয়া, খনিজ পদার্থের ঘাটতি ইত্যাদির জন্য গাছে পাতা হলুদ হয়ে যায়, পাতা অকালে ঝরে পড়ে যায়, পাতার চূড়ায় বাদামী রঙ হয় । এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভাল জৈব সার এবং মাসে এক বার অনুখাদ্য ব্যবহার করতে হবে । এছাড়াও গাছে নিমের তেল স্প্রে করতে হবে।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ অটোমেটিক ফগিং কলিং সিস্টেম
উদ্ভাবন আগামীর কৃষি এখনকার করনীয় চলতি ফসল দেশজ কৃষি প্রচ্ছদ ফসল প্রশ্নোত্তর ভিডিও ই-ডিরেক্টরি লগইন
৩. গরমে শুরু থেকে অর্থাৎ মার্চ-এপ্রিল মাসের দিকে কোকোপিট, গাছের ছাল এবং কম্পোস্টের মালচ গাছের গোড়ায় দিতে হবে।
ছাদ বাগানের জন্য উপযোগী ফল গাছের মধ্যে : আম, বিদেশি কাঁঠাল (আঠা, ভোতাবিহীন রঙ্গিন জাত যা রোপণের দুই বছর পর ফল দেয়), পেয়ারা, বারোমাসী লেবু (কাগজি, সিডলেস, এলাচি), মাল্টা, কমলা, থাই বাতাবি, check here কুল (টক ও মিষ্টি), ডালিম, শরিফা, সফেদা, আমলকী, বারোমাসী আমড়া, জামরুল, অরবরই, বিলিম্বি, করমচা, ড্রাগন অন্যতম।
বিভিন্ন ফসল এবং জাত আলোচনা / প্রশ্নোত্তর
Comments on “ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ Options”